হতে চাই ক্ষুদে গবেষক
  • পর্ব- ০ঃ [ অ-আ-ক-খ ]
  • পর্ব- ১ঃ গবেষণা কি এবং যে কারনে গবেষণা করবেন
  • পর্ব- ২ঃ গবেষনা শুরু করতে যা যা প্রয়োজন
  • পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ
    • ৩.১ঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)
      • - মেশিন লার্ণিং (ML)
      • - ডিপ লার্নিং (DL)
      • - কম্পিউটার ভিশন (CV)
      • - ডেটা মাইনিং (DM)
      • টুলস অ্যান্ড টেকনিকস
    • ৩.২ঃ এনএলপি (Natural Language Processing)
    • ৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)
    • ৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক
  • পর্ব- ৪ঃ চলুন গবেষণার টপিক নির্বাচন করি
  • পর্ব- ৫ঃ গবেষনার শুরুটা যেভাবে হওয়া উচিৎ
  • পর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিং
  • পর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ
  • পর্ব- ৮ঃ পেপারের কমন সেকশনসমূহ সম্পর্কে জেনে নেই
  • পর্ব- ৯ঃ থিসিস পেপার যেভাবে পাবলিশ করবেন
  • পর্ব- ১০ঃ শুরুর শেষ
  • সাপোর্ট
Powered by GitBook
On this page
  • - কি এবং কেন
  • - পেপার লেখার প্রকারভেদ

Was this helpful?

পর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ

Previousপর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিংNextপর্ব- ৮ঃ পেপারের কমন সেকশনসমূহ সম্পর্কে জেনে নেই

Last updated 6 years ago

Was this helpful?

- কি এবং কেন

ভালো ভালো জার্নালে পেপার পাবলিশ করা আসলে কোনো আদর্শ গবেষকের উদ্দেশ্য না হলেও আমি যা করেছি তা অন্যকে জানানো এবং ইন্টারন্যাশনালি সেটার রিকগনিশন নিতে গবেষনাপত্র বানানোটা খুবই জরূরি কাজ বলে মনে করা হয়।

আসলেও তাই। একজন গবেষক হয়তো তার নিজের মনের খায়েশ মেটাতে গবেষনা করে থাকে, কিন্তু তার আবিষ্কার এবং কাজের অগ্রগতি সবাইকে জানানোরও প্রয়োজন রয়েছে। সেজন্যই মূলত থিসিস পেপার বা গবেষনাপত্র লেখা হয়। এছাড়া কারোর নামের পেছনে কয়েকটিও গবেষনাপত্রের অথরশিপ থাকলে একাডেমিক এবং ক্যারিয়ারের দিক দিকে কিছু এডভান্টেজ তো আছেই।

আমার কাজের কোনো ভালো আউটপুট আসলে বা নতুন কিছু উদ্ভাবিত হলে সেটিই আসলে থিসিস পেপার লেখার মাধ্যমে সবার কাছে উপস্থাপন করতে হয়। সেজন্য রয়েছে কিছু সুনির্দিষ্ট ফরমেট। আমি বিস্তারিত না বলতে পারলেও সেটা নিয়ে সংক্ষেপে কিছু কথা বলবো।

একটি ভালো এবং ইন্টারন্যাশনাল মানের থিসিস পেপার লিখতে হলে অন্যের পেপার পড়ার কোনো বিকল্প নাই। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের পেপার অধ্যায়ন করলে অনেক ভালো-মন্দ এবং সঠিক ফরমেট সম্পর্কে জানা যায়।

সাধারণ অর্থে কাজের প্রকারভেদের উপর ৩ টাইপের পেপার লেখা যেতে পারে-

- পেপার লেখার প্রকারভেদ