হতে চাই ক্ষুদে গবেষক
  • পর্ব- ০ঃ [ অ-আ-ক-খ ]
  • পর্ব- ১ঃ গবেষণা কি এবং যে কারনে গবেষণা করবেন
  • পর্ব- ২ঃ গবেষনা শুরু করতে যা যা প্রয়োজন
  • পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ
    • ৩.১ঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)
      • - মেশিন লার্ণিং (ML)
      • - ডিপ লার্নিং (DL)
      • - কম্পিউটার ভিশন (CV)
      • - ডেটা মাইনিং (DM)
      • টুলস অ্যান্ড টেকনিকস
    • ৩.২ঃ এনএলপি (Natural Language Processing)
    • ৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)
    • ৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক
  • পর্ব- ৪ঃ চলুন গবেষণার টপিক নির্বাচন করি
  • পর্ব- ৫ঃ গবেষনার শুরুটা যেভাবে হওয়া উচিৎ
  • পর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিং
  • পর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ
  • পর্ব- ৮ঃ পেপারের কমন সেকশনসমূহ সম্পর্কে জেনে নেই
  • পর্ব- ৯ঃ থিসিস পেপার যেভাবে পাবলিশ করবেন
  • পর্ব- ১০ঃ শুরুর শেষ
  • সাপোর্ট
Powered by GitBook
On this page
  • - কি এবং কেন
  • - কিভাবে করা হয় এই কাজগুলো?
  • - বাস্তব প্রয়োগ
  • - প্রয়োজনীয় টুলস

Was this helpful?

  1. পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ

৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)

Previous৩.২ঃ এনএলপি (Natural Language Processing)Next৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক

Last updated 6 years ago

Was this helpful?

- কি এবং কেন

ইন্টারনেট বলতে কি বুঝায় সেটা তো সবাই জানি, তহলে ইন্টারনেট অব থিংস আবার কি? সোজা কথা, জিনিসপত্রের ইন্টারনেট।

ভাবুন আপনি ৫ টায় অফিস শেষ করে গাড়িতে করে বাড়ি ফিরছেন, বাড়ি পৌছাতে আরও এক-দেড় ঘন্টা সময় বাকী। বাসায় পৌছে আপনার গোসলের জন্য গরম পানি এবং রেডি কফি লাগবে, যা বাসায় পৌছানোর পর করতে অতিরিক্ত আরও আধা ঘন্টা সময় খরচ হবে।

তাই আপনি এমন একটি সিস্টেমের আওতাভুক্ত হলেন যার মাধ্যমে বাসায় পৌছানোর ঠিক আধাঘন্টা আগে গাড়িতে বসে মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে আপনার ইলেকট্রিক হিটার এবং কফি মেকারকে বলে দিতে পারলেন সব রেডি করে রাখতে এবং গিয়েই আপনি সেগুলো রেডি অবস্থায় পেয়ে গেলেন।

আবার এমন হতে পারে আপনি মনের ভুলে আপনার লাইট-ফ্যান অফ না করে অফিসে চলে গেলেন, এরপর অফিস গিয়ে মনে পরা মাত্রই তা মোবাইল অ্যাপস দিয়ে দূর থেকে বন্ধ করে দিতে পারলেন। অথবা আপনার ফ্রিজটি হটাৎ নষ্ট হয়ে গিয়েছে, আপনি জানার আগেই আপনার ফ্রিজ নিজেই পার্শ্ববর্তী ইলেকট্রিক মিস্ত্রীকে খবর দিয়ে ডেকে এনে সেটা মেরামত করে নিল।

তাহলে কি? জীবনটা অনেক সহজ হয়ে গেল না? মানুষের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিতে, এই যে সিস্টেমের কথা বলেছি- এটাই হল ইন্টারনেট অব থিংস বা যিনিসপত্রের ইন্টারনেট। যা আমরা করতে পারি কিছু মাইক্রো কন্ট্রোলার, কিছু সেন্সর এবং আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স থিওরি ব্যাবহার করে।

- কিভাবে করা হয় এই কাজগুলো?

আগেই বলেছি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সকল ধারনা এসেছে মানুষের কাছ থেকে। তাহলে মানুষের প্রতিটি প্রত্যঙ্গকে কিছু যন্ত্রাংশের সাথে তুলনা করুন-

মানুষের প্রত্যঙ্গ

যন্ত্রে তার বিকল্প

চোখ

ক্যামেরা সেন্সর

কান

ভয়েস রিসিভার

হাত

রোবোটিক হ্যান্ড

ব্রেইন

মাইক্রোকন্ট্রোলার বা কম্পিউটার

মুখ

ইলেক্ট্রিক স্পিকার

তাহলে এমন বিকল্প যদি থেকে থাকে, তাহলে যন্ত্রকে কেন মানুষের মত কাজ করানো যাবে না? আর যন্ত্রের সাথে মানুষের আইপি দিয়ে সর্বক্ষন যোগাযোগ রাখতে ইন্টারনেট তো আছেই। এই দুটি মিলেই এই ফিল্ডকে বলা হয় ইন্টারনেট অব থিংকস।

যেসকল কাজসমূহ এই ফিল্ডের অন্তর্ভূক্ত সেগুলো হল-

- বাস্তব প্রয়োগ

  • হোম অটোমেশন

  • হোম সার্ভেন্ট রোবট

  • ফসলের সেচ নিয়ন্ত্রন করা

  • অটোমেটিক মাটির গুণাগুণ যাচাই করা এবং পদক্ষেপ গ্রহণ

  • স্মার্ট ক্যামেরা

  • চোর ধরার এলার্ম ঘড়ি

  • অটোমেটিক অবজেক্ট ট্র্যাকার

  • অটোমেটিক ডোর সিস্টেম

  • ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন

- প্রয়োজনীয় টুলস

  • মাইক্রোকন্ট্রোলার (আরডুইনো)

  • রাসবেরী পাই

  • প্রয়োজনীয় সেন্সর

  • প্রয়োজনীয় ইলেকট্রিক টুলস

  • Python Arduino Library

  • Python PyGame Library

  • সি ল্যাংগুয়েজ (প্রয়োজনে)