হতে চাই ক্ষুদে গবেষক
  • পর্ব- ০ঃ [ অ-আ-ক-খ ]
  • পর্ব- ১ঃ গবেষণা কি এবং যে কারনে গবেষণা করবেন
  • পর্ব- ২ঃ গবেষনা শুরু করতে যা যা প্রয়োজন
  • পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ
    • ৩.১ঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)
      • - মেশিন লার্ণিং (ML)
      • - ডিপ লার্নিং (DL)
      • - কম্পিউটার ভিশন (CV)
      • - ডেটা মাইনিং (DM)
      • টুলস অ্যান্ড টেকনিকস
    • ৩.২ঃ এনএলপি (Natural Language Processing)
    • ৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)
    • ৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক
  • পর্ব- ৪ঃ চলুন গবেষণার টপিক নির্বাচন করি
  • পর্ব- ৫ঃ গবেষনার শুরুটা যেভাবে হওয়া উচিৎ
  • পর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিং
  • পর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ
  • পর্ব- ৮ঃ পেপারের কমন সেকশনসমূহ সম্পর্কে জেনে নেই
  • পর্ব- ৯ঃ থিসিস পেপার যেভাবে পাবলিশ করবেন
  • পর্ব- ১০ঃ শুরুর শেষ
  • সাপোর্ট
Powered by GitBook
On this page
  • - কি এবং কেন
  • - কি কি ড্রাফট করতে হবে?

Was this helpful?

পর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিং

- কি এবং কেন

আপনি যদি ইতোমধ্যে বিভিন্ন ধরনের গবেষণাপত্র পড়া শুরু করে থাকেন, তাহলে রিসার্সের এই জগতে সঠিকভাবে প্রবেশ করে ফেলেছেন। এখন দরকার এই পড়াশোনাকে কিভাবে আমার কাজে লাগানো যায় সেটি। আরেকটি ব্যাপার, আপনার এই পড়াশোনা বা ঘাটাঘাটি করাটা কিছুটা অর্গানাইজড ওয়েতে হওয়া উচিৎ।

মনে করি আপনি এনএলপি ফিল্ড থেকে সেন্টিমেন্ট এনালাইসিস টপিক নিয়ে গবেষনা করছেন এবং গুগল স্কলার থেকে সার্স দিয়ে, সাইহাব ইউজ করে বেশ কিছু পেপারও নামিয়ে ফেলেছেন। এবার পড়ার পালা!

প্রথম দিকে থিসিস পেপার পড়াটা মোটামুটি একটু কঠিন মনে হবে। মনে হতে পারে এগুলো বাংলা, ইংরেজীরও বাইরে অন্য কোনো ভাষায় লেখা। অনেকে আবার অর্গানাইজড ওয়েতে স্টাডি না করার কারনে আরও কঠিন মনে হয়।

রিসার্স পেপারের সকল টার্ম কঠিন মনে হলে পড়ার দরকার নাই। আমি কিছু বিষয় পয়েন্ট আকারে বলছি, এগুলো একটা পেপার থেকে স্কিমিং করলেই মোটামুটি ঐ পেপার সম্পর্কে যা জানার দরকার জানা হয়ে যাবে-

- কি কি ড্রাফট করতে হবে?

  • পেপারের টাইটেল, অথর, কনফারেন্সের নাম এবং সময়কাল

  • এবস্ট্রাক্ট পুরোটা

    • ফাইনাল আউটপুটটা আসলে কি?

    • কিভাবে বা কোন অ্যাপ্রোচে তারা প্রবলেম সলভ করেছে?

    • কাজের একুরেসি কেমন?

  • লিটারেচার রিভিউ থেকে রিলেটেড ওয়ার্কস দেখে নেয়া

  • ডেটাসেট কোনটি ইউজ করেছে, সেটার প্রোপারটিজ (যদি থাকে)

  • কি কি টুলস এবং টেকনিক ইউজ করেছে

    • যদি নতুন কোনো টেকনিক হয়ে থাকে তাহলে সেটার মোটামুটি ধারনা নেয়া

  • তাদের কাজটির মধ্যে নতুনত্ব কি আছে সেটা আইডেন্টিফাই করা

  • কাজটির ফিউচার ওয়ার্কে তারা কি রেখেছে

প্রতিটি পেপারের এই ইনফরমেশনগুলো কালেক্ট করে সেগুলো নিজের মত নোট করে রাখলে সবচেয়ে ভালো হয়, যেটাকে বলেছি ড্রাফট রাইটিং। কেননা এরকম ১০/১৫ টা পেপারের ড্রাফট রাইটিং হলেই আপনি একটা নিজের রিভিউ পেপার তৈরি করতে পারবেন। যেটা গবেষণায় বিগিনার হিসেবে একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

এছাড়া কোনো পেপার পড়ে তাদের ফিউচার ওয়ার্ক দেখে আপনিই শুরু করে দিতে পারেন তাদের ফিউচার ওয়ার্কের একটা অংশ বা তাদের কাজটিই যদি আপনি আরও এফিসিয়েন্ট উপায়ে করতে পারেন তাহলে সেটিও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আর এভাবেই শুরু করবেন আপনার গবেষনা এবং ইনফরমেশন ড্রাফট রাইটিং এর কাজ।

Previousপর্ব- ৫ঃ গবেষনার শুরুটা যেভাবে হওয়া উচিৎNextপর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ

Last updated 6 years ago

Was this helpful?