হতে চাই ক্ষুদে গবেষক
  • পর্ব- ০ঃ [ অ-আ-ক-খ ]
  • পর্ব- ১ঃ গবেষণা কি এবং যে কারনে গবেষণা করবেন
  • পর্ব- ২ঃ গবেষনা শুরু করতে যা যা প্রয়োজন
  • পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ
    • ৩.১ঃ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)
      • - মেশিন লার্ণিং (ML)
      • - ডিপ লার্নিং (DL)
      • - কম্পিউটার ভিশন (CV)
      • - ডেটা মাইনিং (DM)
      • টুলস অ্যান্ড টেকনিকস
    • ৩.২ঃ এনএলপি (Natural Language Processing)
    • ৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)
    • ৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক
  • পর্ব- ৪ঃ চলুন গবেষণার টপিক নির্বাচন করি
  • পর্ব- ৫ঃ গবেষনার শুরুটা যেভাবে হওয়া উচিৎ
  • পর্ব- ৬ঃ অন্যের পেপার পড়া এবং তার ড্রাফট রাইটিং
  • পর্ব- ৭ঃ চলুন শুরু করি পেপার লেখার কাজ
  • পর্ব- ৮ঃ পেপারের কমন সেকশনসমূহ সম্পর্কে জেনে নেই
  • পর্ব- ৯ঃ থিসিস পেপার যেভাবে পাবলিশ করবেন
  • পর্ব- ১০ঃ শুরুর শেষ
  • সাপোর্ট
Powered by GitBook
On this page

Was this helpful?

  1. পর্ব- ৩ঃ দেখে নেই সচরাচর গবেষণার ফিল্ডসমূহ

৩.৪ঃ ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক

ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ক যদিও তেমনভাবে গবেষনা ফিল্ডের অন্তর্ভুক্ত নয়, এটা মূলত কোনো গবেষনার ফলাফলকে রিয়াল লাইফে ইমপ্লিমেন্ট করায় প্রয়োজন পরে।

এরপরও ভালো মানের, ভিন্নধর্মী কোনো প্রোজেক্ট হলে সেটার জন্য গবেষনাপত্র বা জার্নালও লেখা যেতে পারে। কিন্তু সেক্ষেত্রে অন্যান্য কাজ থেকে ডিফরেন্সগুলো ফোকাস করতে হবে বেশি। সেটা হতে পারে-

  • ওয়েব প্রোজেক্ট

  • ডেস্কটপ অ্যাপস

  • মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন

  • বা এগুলোর কোনো একটা নতুন ফিচার নিয়ে

আমরা গবেষনায় যে কাজটি মূলত করে থাকি সেগুলোর আদলেই আসলে কোনো সিস্টেম ডেভেলপ করা হয়। এমনকি এমনও হতে পারে- একটি ইকমার্স সাইট।

আপনি ই-কমার্স সাইটের এমন একটি নতুন ফিচার তৈরি করেছেন যা আগে কখনো কেউ করেনি বা এটি আগের কোনো ফিচাররের চেয়ে অনেক বেশি এফিসিয়েন্ট। তাহলে আপনি সেটা নিয়ে বিস্তর ঘাটাঘাটি করে এবং এফিসিয়েন্ট একটি সিস্টেম বানিয়ে সেটার গবেষনাপত্র প্রকাশ করতে পারেন।

এছাড়া বর্তমান সময়ে আইওটি, ওয়েব, এ-আই সব মিলিয়ে মিশিয়ে অনেক ভালো মানের এবং প্রফেশনাল কাজকর্ম হচ্ছে। আপনি চাইলেই সবকিছুর সাথে রিলেট করতে পারেন।

Previous৩.৩ঃ আইওটি (Internet of Things)Nextপর্ব- ৪ঃ চলুন গবেষণার টপিক নির্বাচন করি

Last updated 6 years ago

Was this helpful?